1. [email protected] : শেয়ারখবর : শেয়ারখবর
  2. [email protected] : Admin : Admin
  3. [email protected] : nayan : nayan
  4. [email protected] : news uploder : news uploder
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৩:৫৫ অপরাহ্ন

শেয়ারবাজারে নতুন বিনিয়োগকারী এসেছে ৪৩ হাজার

  • আপডেট সময় : শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪
share-32

আগস্ট, ২০২৩ সাল থেকে ১৪ মার্চ, ২০২৪ সাল পর্যন্ত (গত ৮ মাসে) দেশের শেয়ারবাজারে নতুন বিনিয়োগকারী এসেছে ৪৩ হাজার ৩৮২ জন।

সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) তথ্য অনুসারে, গত ১৪ মার্চ পর্যন্ত বিনিয়োগকারীদের সক্রিয় বিও অ্যাকাউন্টের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৭ লাখ ৮৬ হাজার ৬৩৪টিতে। যা ২০২৩ সালের ০১ আগস্ট ছিল ১৭ লাখ ৪৩ হাজার ২৫২টি।

সিডিবিএল জানায়, ২০২৩ সালের জুনের শেষে সক্রিয় বিও অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ছিল ১৮ লাখ ৬০ হাজার ৭৭৪টি। যা ২০২৩ সালের ৩১ জুলাই নেমে এসেছিল ১৭ লাখ ৪৩ হাজার ২৫২টিতে।

এর আগে ২০১৯ সালের জুন মাসে মোট বিও অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ছিল ২৮ লাখ ৯ হাজার ৮৫০টি। এই সময়ে আইপিও শেয়ারে আবেদন প্রক্রিয়া পরিবর্তন আসায় বিনিয়োগকারীদের বিও অ্যাকাউন্ট বড় আকারে কমে যায়।

গত ৮ মাসে নতুন বিও অ্যাকাউন্ট ৪৩ হাজার ৩৮২টি বেড়ে দাঁড়ানো ১৭ লাখ ৮৬ হাজার ৬৩৪টি অ্যাকাউন্টের মধ্যে দেখা যায়, একক ব্যক্তি বিনিয়োগকারীর অ্যাকাউন্ট রয়েছে ১২ লাখ ৫৪ হাজার ৫৬৫টি এবং যৌথ বিনিয়োগকারীর অ্যাকাউন্ট রয়েছে ৫ লাখ ১৪ হাজার ৬৮৫টি। এছাড়া, দেশি-বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অ্যাকাউন্ট রয়েছে ১৭ হাজার ৩৮৪টি।

ব্যক্তি বিনিয়োগকারী ১৭ লাখ ১৩ হজাার ৮৯৯টি অ্যাকাউন্টের সঙ্গে ৫৫ হাজার ৩৫১টি অনাবাসী বাংলাদেশি বিনিয়োগকারীর অ্যাকাউন্ট রয়েছে।

শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ১৩ লাখ ৩৭ হাজার ৪৫৪ জন পুরুষ বিনিয়োগকারী এবং ৪ লাখ ৩১ হাজার ৭৯৬ জন মহিলা বিনিয়োগকারী রয়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) একটি শীর্ষ স্থানীয় ব্রোকারেজ হাউসের এক কর্মকর্তা বলেন, গত বছর নির্বাচনের কারণে শেয়ারবাজারে বিও অ্যাকাউন্ট খোলার প্রক্রিয়া ছিল ধীর গতির। ফেব্রুয়ারি মাস থেকে বাজারে নতুন বিনিয়োগকারীদের আসার প্রক্রিয়া কিছুটা বেড়েছে। তারপরও অস্থির বাজারের কারণে তা আশাব্যঞ্জক হচ্ছে না।

তিনি বলেন, সামনে বাজার অনেক ভালো হবে। বিনিয়োগকারীরা বর্তমানে বাজার পর্যবেক্ষণে রয়েছেন। বাজার ঊর্ধ্বমুখী হলেই নতুন বিনিয়োগকারীদের আসার প্রক্রিয়া জোরদার হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

উল্লেখ্য, ২০১০-১১ অর্থবছরে শেয়ারবাজারে প্রায় ৩৪ লাখ বিও অ্যাকাউন্ট ছিল। তখন আইপিও শেয়ারে আবদেন করার জন্য বিনিয়োগকারীরা এক নামে বহু অ্যাকাউন্ট খুলতে পারতো। এরপর যখন আইডি কার্ডের প্রচলন করা হয়, তখন বিও অ্যাকাউন্ট বড় আকারে কমে যায়। তারপর আইপিও আবেদনে যখন পর্যায়ক্রমে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়, তখন বিও অ্যাকাউন্টও পর্যায়ক্রমে অনেক কমে যায়।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ